Monday 20 August 2012

Jhul baranda...

sei jokhon sokal bela chayer plate hate..

dhariye thak tam amar prio jaygay..

tumio darate khali hate amar gaygay...

tomar buke tokhon anondo makha chap....

amader niche diye hete jeto manuser sari...

ar tar tolay dora kata dag..

tomar ragjorano lal alota...

somosto bas thamiye dito...

tokhon sobuj hese oder biday dite...

sei rag r hasi na mana ek jontro venge dilo spondota....

ami r tumi tokhon nirbak dorsok.....

r songe amar prio jhul baranda....

Bristi...

Ajabar bisti holo.. 

jome thaka onek dhulo.... 

moner jora pata gulo.... 

hoyay uriye niye gelo.... 

soda gondho charidik choralo... 

uthoneo kichu jol daralo.... 

vijlo rasta vijlo chad .. 

vijlo sorir vijlo kak... 

janla diye barano haat duto o vije gelo..... 

aj abar bristi holo... 

Thak na......


Thak na dhormotolay malgari...

Thak na somosto station e lalgari...

Dadur purano gorgori..

Thak na almari te tola thak...

Jak na chok jedike jay..

Mon amar tomake chay...

Kotha ta buk kure kure khay....

Bole dao onno jon ache opekhay...

Dhek mon charipas ta dhek na...

Valo kore tor paser janla...

Ami jani dekte pabina....

Loadseding e caripas ta ondhokar.......

Asha.........

ektu somay ektu dhulo...

ektu sopno tomay chulo..

ektu dhoya ektu akas...

ektu hasi orano batas...

ektu jayga amader aasa...

tomar sudhu flat bari r valobasa...

ektu jomi chotto bagan ..

chotto amar tomar ghor...

ektu dhukho ektu hasa...

prithibita abar sundor hok...

etai amader ektu aasa r ovilasa...

Monkharap Kora Kobita....


aj raat e khub bristi hoche.....
akhas kadche na hasche bujte parchi na...
abisranto brisrir sobdo i kane asche...
hridoy nachar poribhorte kharap hoye jache..

 onek kotha mone porche....


chotto belay meagh korle chute chole astam..
tokhon bristi k khub voy korto....
aste aste se voy katiye othagelo....
bristi amader vijiye ghaseder vijiye porisranto hoto.....


ekhon r sei ghas vora mat dekha jay na...
jara bristir fota gulo mathay kore dariye thakto...
amra paa vejatam.....
sobai mile kaday lutoputi khetam....
bari asle bokunio khete hoto....


sei math r nei...
kichu subidha badi dustu lok hatiye niyeche...
uchu uchu bakso bari hoyeche....
sekhane aj bakso bondi amra sobai....
ekhon google amader akhas dekhay....
facebook er dippunje e amra kotha boli....
barir paser lok friend request pathay....
ekhon mobile google har maniyeche boka bakso k...
har maniyeche somay k, nirsongota k....
har maniyeche oi ghas gulo k....
har maniyeche bachagulor pran khola hasi k....
abar onek kotha bolte sikhiyeche....
sat somudro pare thaka bondhuto patiyeche....

tobuo fele asa din gulo kalo megher moto ese ghire dhoreche...
baireo bristi ekhono hoche....
vitoreo bristi hoye jabe......

Sunday 19 August 2012

শহরের উষ্ণতম দিনে


শহরের উষ্ণতম দিনে
পিচ গলা রোদ্দুরে
বৃষ্টির বিশ্বাস
তোমায় দিলাম আজ।

আর কিই বা দিতে পারি
পুরনো মিছিলে পুরনো ট্রামেদের সারি
ফুটপাত ঘেঁষা বেলুন গাড়ি
সুতো বাঁধা যত লাল আর সাদা
ওরাই আমার থতমত এই শহরের
রডোডেনড্রন
তোমায় দিলাম আজ।

কি আছে আর
গভীর রাতের নিয়ন আলোয়
আলোকিত যত রেস্তোঁরা আর
সবথেকে উঁচু ফ্ল্যাটবাড়িটার সবথেকে উঁচু ছাদ
তোমায় দিলাম আজ।

পারব না দিতে
ঘাসফুল আর ধানের গন্ধ
স্নিগ্ধ যা কিছু দুহাত ভরে আজ
ফুসফুস খোঁজে পোড়া ডিজেলের আজন্ম আশ্বাস
তোমায় দিলাম আজ।

শহরের কবিতা আর ছবি, সবই
তোমায় দিলাম আজ।

আর কিই বা দিতে পারি
পুরনো মিছিলে পুরনো ট্রামেদের সারি
ফুটপাত ঘেঁষা বেলুন গাড়ি
সুতো বাঁধা যত লাল আর সাদা
ওরাই আমার থতমত এই শহরের
রডোডেনড্রন।

তোমায় দিলাম, তোমায় দিলাম , তোমায় দিলাম
তোমায় দিলাম, তোমায় দিলাম , তোমায় দিলাম

বলা বারণ...

কেন এমন, কবে হঠাৎ, কিসের হাওয়া, তখন বিকেল |
বলা বারণ |
কি অজুহাত, কোন্ সে রঙিন, কখন্ আঘাত, জলের আড়াল |
বলা বারণ |


কে জাগে রাত, বেলা প্রহর, পোড়ো বসত, ঠিকানা তোর |
চেনা দু'চোখ, চেনা পালক, চিনি কি ঘর, স্বয়ম্বর |


কেন শরীর, কেমন হাওয়া, আরশিমহল, কাকে পোড়ায় |
বলা বারণ |
দুরের স্টীমার, আলোর তারিখ, নিজে মানুষ, কি যে কখন |
বলা বারণ |


জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত |


চুল ঢাকে ঘুম, ভুল করিডর, কে পলাতক, নীলচে সময় |
বলা বারণ |
কোন্ সে রাখাল, বিষাদ চরায়, হঠাৎ কখন, হাইওয়ে বাঁশি |
বলা বারণ |


কে জাগে রাত, বেলা প্রহর, পোড়ো বসত, ঠিকানা তোর | 
চেনা দু'হাত, লাজুক রাত, চিনি কি তোর, মুঠো কাঁচ |


জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত, জাগে রাত |

এই শ্রাবণ


এই শ্রাবণ ধুয়ে ফেলুক এই রাস্তা-ধুলো |
এই শ্রাবণ ভিজিয়ে দিক দীর্ঘ ছায়াগুলো |


এই শ্রাবণ নেভাক আগুন, এই ফুটপাতের রাত |
এই শ্রাবণ মনে পড়া পুরনো আঘাত |


জল জমেছে, বুকের ভিতর, রোদের অভাবে |
সময় এলে পড়বে চুঁয়ে, নিজের স্বভাবে |

আমি কাঁটাতারেই সুখী,
এই  কুয়াশাতে উঁকি দিয়ে,
রাজি মিথ্যে নিতে,
আসলে সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই |


এই শ্রাবণ নাম লেখা গাছের পাতার তলে |
এই শ্রাবণ মিশলো পুকুর ড্রেনের জলে |
এই শ্রাবণ, বাক্স বন্দী কিছু ইচ্ছে আছে |
এই শ্রাবণ স্যাঁতস্যাঁতে খুব আমার কাছে |


অবাধ যত্নে সামলে চলা ফুরিয়ে যাবার ভয় |
ভাবলি কেন দুঃখ পাব, দুঃখ আমার নয় |


আমি কাঁটাতারেই সুখী,
এই  কুয়াশাতে উঁকি দিয়ে,
রাজি মিথ্যে নিতে,
আসলে সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই |

Amar Janla diye...(Anjan Dutta)


Amar Janla diye...(Anjan Dutta)
আমার জানলা দিয়ে একটুখানি আকাশ দেখা যায় |
একটু বর্ষা একটু গ্রীষ্ম একটুখানি শীত,
সেই একটুখানি চৌকো ছবি আঁকড়ে  ধরে রাখা
আমার জানলা দিয়ে আমার পৃথিবী |
সেই পৃথিবীতে বিকেলের রং হেমন্তে হলুদ ,
সেই পৃথিবীতে পাশের বাড়ির কান্না শোনা যায় ,
পৃথিবীটা বড়ই ছোট আমার জানালায়
আমার জানলা দিয়ে আমার পৃথিবী |

সেই পৃথিবীতে বাঁচব বলেই যুদ্ধ করি রোজ |
একটুখানি বাঁচার জন্য হাজার আপোষ |
সেই পৃথিবীর নাম কোলকাতা কি ভারত জানি না ,
তুমি তোমার পৃথিবীর নামটা জানো কি?
তুমি বলবে আমার বেনিয়া পুঁকুর, তোমার বেহালা |
তুমি গন্ডি কেটে দেখিয়ে দেবে পশ্চিম বাংলা |
হয়ত কেরালার আঁকাশ এর একটু বেশি নীল ,
তবু সেটাও কি নয় আমার পৃথিবী?

আমার জানলা দিয়ে যায়না দেখা ইসলামবাদ  |
শুধু দেখি আমি রোজ আমার পাশের বাড়ির ছাদ |
একটা হলদে শাড়ী শুকোচ্ছে আজ মজার রংটা নীল ,
আজ পৃথিবীটা বড়ই রঙীন |

কেউ জানলা খুলে এলাবামায় বাংলা গান ই  গায় |
কেউ পড়ছে কোরান বোসে তার জাপানি জানলায় |
তুমি হিসেব করে বলতে পারো প্যরিসের সময় ,
কিন্তু কার জানালায় কে কি দেখে হিসেব করা যায় কি বল?
মনের জানলা আছে ,
মনের জানলা দিয়ে তুমি বেড়িয়ে পরতে পারো ,
মক্সিকোতে বসে বাজানো যায় গিটার |
কোথায় তুমি টানবে বল দেশের সীমারেখা ,
আমার জানলা দিয়ে গোটা পৃথিবী |

তাই জানলা আমার মানেনা আজ ধর্মের বিভেদ ,
জানলা জাতীয়তাবাদের পরওয়া করেনা |
জানলা আমার পূব না পশ্চিমের দিকে খোলা
জানলা সেতো নিজেই জানেনা |

জানলা আমার সকালবেলায় শোনায় ভৈরবী ,
আর সন্ধে বেলায় শোনায় জনি কল্তরিন |
গানের সুরে রেষা রেশি দেশা দেশী নেই
আমার গানের জানলা গোটা পৃথিবী |

বিজলী বাতি


আমার দিন ফুরালে বিজলী বাতি,
কলম খোঁচায় গল্প পাতি,
তোমার শব্দে মাতামাতি,
মেঝেয় পিঁপড়ের চড়ুইভাতি |

বাইরের ঘরে আগুন গিলছে প্রাচীন ভুত,
প্রলাপ বকছে চীনের রাষ্ট্রদূত,
T.V-র পর্দায় সব কিছুই প্রস্তুত |

আমার বইয়ের তাকে জমছে ধুলো,
পথ হারাচ্ছে শব্দগুলো,
হঠাৎ তোমার কপাল ছুঁলো,
নাড়লে কড়া দরজা খুলো |

হালকা পায়ে ভাঙছে সিঁড়ি তোমার গান,
চামচ মাপছে চিনির পরিমাণ,
দেওয়ালে ঝুলছে আমার অভিমান |

আমার দিন ফুরালে বিজলী বাতি,
কলম খোঁচায় গল্প পাতি,
তোমার শব্দে মাতামাতি,
মেঝেয় পিঁপড়ের চড়ুইভাতি |

এখন অনেক রাত


এখন অনেক রাত,
তোমার কাঁধে আমার নিঃশ্বাস, আমি বেঁচে আছি তোমার ভালোবাসায় !
ছুঁয়ে দিলে হাত,
আমার বৃদ্ধ বুকে তোমার মাথা চেপে ধরে টলছি কেমন নেশায় !

কেন যে অসংকোচে অন্ধ গানের কলি,
পাখার ব্লেড-এর তালে সোজাসুজি কথা বলি !


আমি ভাবতে পারিনি, তুমি বুকের ভেতর ফাটছো, আমার শরীর জুড়ে তোমার প্রেমের বীজ !
আমি থামতে পারিনি, তোমার গালে নরম দুঃখ, আমায় দুহাত দিয়ে মুছতে দিও প্লিজ !


তোমার গানের সুর,
আমার পকেট ভরা সত্যি মিথ্যে রেখে দিলাম তোমার ব্যাগ-এর নীলে |
জানি তর্কে বহুদূর,
তাও আমায় তুমি আঁকড়ে ধরো, আমার ভেতর বাড়ছো তিলে তিলে !

কেন যে অসংকোচে অন্ধ গানের কলি,
পাখার ব্লেড-এর তালে সোজাসুজি কথা বলি !

আমি ভাবতে পারিনি, তুমি বুকের ভেতর ফাটছো, আমার শরীর জুড়ে তোমার প্রেমের বীজ !
আমি থামতে পারিনি, তোমার গালে নরম দুঃখ, আমায় দুহাত দিয়ে মুছতে দিও প্লিজ !

এখন অনেক রাত,
তোমার কাঁধে আমার নিঃশ্বাস, আমি বেঁচে আছি তোমার ভালোবাসায় !
ছুঁয়ে দিলে হাত,
আমার বৃদ্ধ বুকে তোমার মাথা চেপে ধরে টলছি কেমন নেশায় !

এখন অনেক রাত,
তোমার কাঁধে আমার নিঃশ্বাস , আমি বেঁচে আছি তোমার ভালোবাসায় !
ভালোবাসায় ....

ফিরিয়ে দেওয়ার গান


ভেবেছিলাম তোকে ফিরিয়ে দেবো আমি
ভেবেছিলাম ঘুরে তাকাবো না |
ভেবেছিলাম তোকে পুড়িয়ে ফেলবো আমি
ভেবেছিলাম উড়িয়ে দেবো ছাই |

কিচ্ছু পারলাম না, শুধু বাড়ল ওজন বুক
সুখী গাল বোঝে না, কবিদের অসুখ
পাতলা ঠোঁটের ডগায়, সাজানো গল্পের খই
তোকে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত অবশ্যই... এভাবে

গাছপালার স্নেহ দিয়ে ঢাকা, থাক সে পথ ফাঁকা,
থাক তোর ডাকে সাড়া দেবো না, দেবো না, না, না |
শত বসন্তের আদরে যেই, রেখেছি বালিশে ঘুম
থাক পাতার ভাঁজে রাখা, আমার এই ভালো লাগা |

আমাকে ঘুড়ি ভেবে ওড়াস না,
নরম আঙুল কেটে যাবে
উপড়ে নেবো নিজেকে |

ভেবেছিলাম তোকে নিভিয়ে ফেলবো আমি
ভেবেছিলাম তারা ফোটাবো না,
ভাল হত পেলে সময় অফুরন্ত,
ফুরিয়ে যায়, ফিরিয়ে দেওয়া গান |

কেন ভাঙছে আকাশ, আমি ভাঙছি না,
হয়ত তোর ভেতরেও একই অবস্থা |

পাতলা ঠোঁটের ডগায়, সাজানো গল্পের খই
তোকে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত অবশ্যই... এভাবে

গাছপালার স্নেহ দিয়ে ঢাকা, থাক সে পথ ফাঁকা,
থাক তোর ডাকে সাড়া দেবো না, দেবো না, না, না |
শত বসন্তের আদরে  যেই, রেখেছি বালিশে ঘুম
থাক পাতার ভাঁজে রাখা, আমার এই ভালো লাগা |

আমাকে ঘুড়ি ভেবে ওড়াস না,
নরম আঙুল কেটে যাবে
উপড়ে নেবো নিজেকে |

বুঝবি না, তোর ক্ষতয় হাত বোলালে
জানবি না, কেন যে চোখ ঢাকি
বুঝবি না, কেন ওপাশ ফিরে শুলে
জানতে চাস না, কেন এভাবে থাকি

কেন প্রশ্ন এড়াস, আমি ঠকব না,
বিশাল ফারাক আছে, তা কি বুঝিস না?

পাতলা ঠোঁটের ডগায়, সাজানো গল্পের খই
তোকে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত অবশ্যই... এভাবে

গাছপালার স্নেহ দিয়ে ঢাকা, থাক সে পথ ফাঁকা,
থাক তোর ডাকে সাড়া দেবো না, দেবো না, না, না |
শত বসন্তের আদরে  যেই, রেখেছি বালিশে ঘুম
থাক পাতার ভাঁজে রাখা, আমার এই ভালো লাগা |

আমাকে ঘুড়ি ভেবে ওড়াস না,
নরম আঙুল কেটে যাবে
উপড়ে নেবো নিজেকে |

যে কটা দিন তুমি ছিলে পাশে


যে কটা দিন তুমি ছিলে পাশে,
কেটেছিলো নৌকার পালে চোখ রেখে |
আমার চোখে-ঠোঁটে-গালে তুমি লেগে আছো |


যেটুকু রোদ ছিলো, লুকোনো মেঘ,
দিয়ে বুনি তোমার শালে ভালোবাসা  |
আমার আঙ্গুল-হাতে-কাঁধে তুমি লেগে আছ |


তোমার নখের ডগায় তীব্র প্রেমের মানে,
আমিও গল্প সাজাই তোমার কানে কানে,
তাকিয়ে থাকি হাজার পর্দা ওড়া বিকাল,
শহর দুমড়ে মুচরে থাকুক অন্য দিকে,
ট্রাফিকের এই cacophony আমাদের স্বপ্ন চুসে খায় |


যেভাবে জলদি হাত মেখেছে ভাত,
নতুন আলুর খোসার এই ভালোবাসা |
আমার দেওয়াল ঘড়ি-কাঁটায় তুমি লেগে আছ |


যেমন জড়িয়ে ছিলে ঘুম ঘুম বরফ মাসে ,
আমিও খুঁজি তোমায় আমার আশেপাশে,
আবার সন্ধ্যেবেলা ফিরে যাওয়া জাহাজ বাঁশি,
বুকে পাথর রাখা মুখে রাখা হাসি,
যে যার নিজের দেশে আমরা স্রোত কুড়োতে যাই |


যেভাবে জলদি হাত মেখেছে ভাত,
নতুন আলুর খোসার এই ভালোবাসা |
আমার দেওয়াল ঘড়ি-কাঁটায় তুমি লেগে আছ |

আমার শহর- চন্দ্রবিন্দু


সুতানুটি ছুটোছুটি টালি থেকে টালা,
ওল ঢোল এগরোল বেলফুল মালা,
লেনিনের পাদদেশে প্রণামীর থালা,
তবু পরি ঘোরে ভিক্টোরিয়ায় |
যাক উড়ে যাক, দুধে ভাতে থাক,
কলকাতা কলকাতাতেই, আমার শহর |


একদা ধ্যাধধেরে গোবিন্দপুরে,
বিকালে গোরাদের ব্যান্ড ভুল সুরে,
বাবুরা বেড়ালের বিয়েবাড়ি ঘুরে,
তাল খাবে কাল বেপাড়ায় |
জুরি গাড়ি হাঁক, জমে যাবে জাঁক |
কলকাতা কলকাতাতেই, আমার শহর |


রাতে মশা দিনে মাছি, নেচে মরে খ্যাপা,
নন্দন নলবনে পুলিশের হ্যাপা,
বাবুঘাটে একা হাঁটে আদার ব্যাপারী,
তবু জাহাজের খোঁজে ভেসে যায় |
যাক ভেসে যাক, দুধে ভাতে থাক,
কলকাতা কলকাতাতেই, আমার শহর |


সেকালে জল খেতো ঘোড়াটানা ট্রামে,
কেরানি হাতি কেনে পাতি ইনকামে,
ষোড়শী বিয়ে করে আনে বুড়ো ভামে,
সং সাজে ছাদ্‌না তলায় |
সং থেকে বং, অনাবাসী ঢং,
কলকাতা কলকাতাতেই, আমার শহর |


ঝালে ঝোলে অম্বলে আমাশার গুঁতো,
বাইপাসে একা হাঁসে প্রগতির ছুতো,
জোড়াসাঁকো সুখে থাকো গুরুদেবতুতো হয়ে,
ন্যাড়া যাবে বেলঘরিয়ায় |
বেলে ধরে পাক, কত খাবে কাক,
কলকাতা কলকাতাতেই, আমার শহর |

রূপকথারা রা রা রা


শহরে হঠাৎ আলো চলাচল, জোনাকি নাকি স্মৃতি দাগে !
কাঁপছিল মন, নিরালা রকম, ডাকনাম নামল পরাগে |

কে হারায় !
ইশারায় !


সারা দাও, ফেলে আসা গান |
রূপকথারা রা রা রা রা,
চুপকথারা রা রা রা রা ,
ফুরফুরে এক রোদের জন্মদিন |
মনপাহাড়া রা রা রা,
বন্ধুরা রা রা রা রা,
আজ খোলা আল্টুসি canteen |


বোবা ইমারত, অকুলানো পথ, শালিকের সত্ অনুরাগে |
বলেছে আবার, জানলার ধার, হাতে চিঠি জাগে |

কে হারায় !
ইশারায় !


সারা দাও, ফেলে আসা গান |
রূপকথারা রা রা রা,
চুপকথারা রা রা রা রা ,
ফুরফুরে এক রোদের জন্মদিন |
মনপাহাড়া রা রা রা,
বন্ধুরা রা রা রা রা,
আজ খোলা আল্টুসি canteen |

রোদেলা বেলার, কবিতা খেলার, শীতঘুম বইয়ের ভাঁজে |
বেসামাল ট্রাম, মুঠোর বাদাম, জালাতনে রাঙচিলটা যে,
ঝরে একাকার, বালি-ধুলো তার, তুলো তুলো বেখেয়াল |


হঠাৎ শহর, পুরনো মোহর, মহড়া সাজানো আবডালে |
লজ্জা চিবুক, বানভাসি সুখ, সুখ-সারি গল্প নাগালে |


কে হারায় !
ইশারায় !


সারা দাও, ফেলে আসা দিন |
রূপকথারা রা রা রা,
চুপকথারা রা রা রা রা ,
ফুরফুরে এক রোদের জন্মদিন |
মনপাহাড়া রা রা রা,
বন্ধুরা রা রা রা রা,
আজ খোলা আল্টুসি canteen |

Zindagi Na Milegi Dobara 2011


Poem 1 - Apne Hone Par Mujhko Yaqeen Aa Gaya

Pighle neelam sa behta hua ye sama
Neeli-Neeli si khamoshiyaan
Na kahin hai zameen, na kahin Aasmaan
Sarsarati hui tehniyaan, pattiyaan
Keh raheen hai ki bas ek tum ho yahaan
Sirf main hoon
Meri saansein hain aur meri dhadkanein
Aisi gehraiyaan, aisi tanhaiyaan
Aur main sirf main
Apne hone par mujhko yaqeen aa gaya

Poem 2 - Yeh Jaane Kaisa Raaz Hai

Ik baat honthon tak hai jo aayi nahin
Bas ankhon se hai jhaankti
Tumse kabhi, mujhse kabhi
Kuch lafz hain woh maangti
Jinko pahen ke honthon tak aa jaaye woh
Awaaz ki baahon mein baahein daalke ithlaaye woh
Lekin jo yeh ik baat hai
Ehsaas hi ehsaas hai
Khushboo si hai jaise hawa mein tairti
Khushboo jo be awaaz hai
Jiska pata tumko bhi hai
Jiski khabar mujhko bhi hai
Duniya se bhi chhupta nahin
Yeh jaane kaisa Raaz hai

Poem 3- Dil Aakhir Tu Kyun Rota Hai

Jab jab dard ka baadal chhaya
Jab gham ka saya lehraaya
Jab aansoo palkon tak aaya
Jab yeh tanha dil ghabraaya
Hum ne dil ko yeh samjhaya
Dil aakhir tu kyun rota hai?
Duniya mein yun hi hota hai
Yeh jo gehre sannate hain
Waqt ne sabko hi baante hain
Thoda gham hai sabka qissa
Thodi dhoop hai sabka hissa
Aankh teri bekaar hi nam hai
Har pal ek naya mausam hai
Kyun tu aise pal khota hai
Dil aakhir tu kyun rota hai

Poem 4 - Toh Zinda Ho Tum

Dilon mein tum apni betabiyan leke chal rahe ho.
Toh zinda ho tum!
Nazar mein khwaabon ki bijliyan leke chal rahe ho
Toh zinda ho tum!

Hawa ke jhonkon ke jaise aazad rehna seekho
Tum ek dariya ke jaise, leharon mein behna seekho
Har ek lamhe se tum milo khole apni baahein
Har ek pal ek naya samaa dekhiye

Jo apni aankhon mein hairaniyan leke chal rahe ho
Toh zinda ho tum!
Dilon mein tum apni betabiyan leke chal rahe ho
Toh zinda ho tum!

আমাদের জন্য - সুমন চট্টোপাধ্যায়


আমাদের জন্য - সুমন চট্টোপাধ্যায়

গড়িয়াহাটার মোড়, মিনি মিনি বাস বাস,
বাসের টারমিনাসে, মন মরা সারি সারি
মুখ চোখ নাক হাত, রোগা রোগা চেহারার কনডাক্টার
সব আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।
চৌরঙ্গীর আলো এবং লোড শেডিং,
পার্ক স্ট্রীট জমকালো, কাগজে হেডিং।
আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।
বেদম ট্র্যাফিক জ্যাম, ঠান্ডা স্যালামি হ্যাম,
চকলেট, ক্যাডবেরি, মাদার ডেয়ারী,
আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।
বাজারের দরাদরি, রুটি ভাত তরকারি,
সা নি ধা পা মা গা রে সা মাদার টেরেসা,
আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।
কুঁয়াশা কুয়াশা কাদা, ভোর বেলা গলা সাধা,
সারেগা রেগামা গামা গামাপা মাপাধা পাধা পাধানি ধানিসা–
আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।


ফুটবোর্ডে ঝুলে যাওয়া, অথবা লেডিজ সীট-
তাক্ করে উদাসীন, আকাশ কুসুম টিক্ টিক্-
টিকিট কাটতে গিয়ে ব্যাজার মানুষ, খুচ্-খুচরো পয়সা নেই
আমাদেরই জন্য। নেই আমাদেরই জন্য।
সা গা পা ধানি ধানি পাধানি, সানিধা নিধা পাগা সাগা পাধানি,
বছরে তিরিশবার চিত্রাঙ্গদা আর শ্যামা
শাপ-মোচনের অশ্রু মোচন, আমাদেরই জন্য।
গাজনের ছয়লাপ, আধুনিক কিং খাপ,
কিং সাইজ ভজনের শিবের গাজন,
আমাদেরই জন্য।
সংস্কৃতির ঢাক, তে রে কে টে তাক্ তাক্
দমাদম দমাদম কৃষ্টি বিষম
আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।
পাতাল রেলের খাল, ভাঙাচোরা দিন কাল,
পদে পদে ঠোক্কোর, বকর বকর,
আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।


আপিস কাছারি রাইটার্স বিল্ডিং ডিং
বিনয় বাদল দিন্ দিনেশের নাম ধার,
ধর্মতলার মোড়ে লেন দেন নিন দিন লেনিন
আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।
সুনীল গাঙ্গুলীর দিস্তে দিস্তে লেখা,
কত কবি মরে গেল চুপি চুপি একা একা,
আমাদেরই জন্য। শুধু আমাদেরই জন্য।
সিনথেসাইজারের টাপুর টুপুর
সুমন চাটুজ্যের এক ঘেয়ে সুব
নয় আমাদেরই জন্য। নেই আমাদেরই জন্য।
সত্যজিতের ছবি, শক্তির পদ্য,
লিট্ল্ ম্যাগাজিনের লেখা অনবদ্য।
গ্রুপ থিয়েটার আর একাদেমি সমাচার,
একুশে আইন আর গণেশ পাইন।
আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।
কেরানী ও অফিসার পাটোয়ার নেতা,
ফুটপাথে ছোটো বড় ক্রেতা বিক্রেতা,
বেশ্যা দালাল, টিকিধারী পুরোহিত,
ট্যাকসি চালক আর পুলিশের খিট্ মিট্
আমাদেরই জন্য। সব আমাদেরই জন্য।


আমাদের জন্যেই ভোরের আকাশ,
লালচে পূবের কোণে আসে আশ্বাস।
আমাদের জন্যেই মিষ্টি সকাল,
নীলের গভীরে হাসে একা মহাকাল।
আমাদেরই জন্যেই বৃষ্টি এসেছে,
দারুণ প্রাণের টানে দুকুল ভেসেছে।
মৌমাছি খুঁজে মরে আমাদেরই মধু,
আকাশ ডাকছে আজ আমাদেরই শুধু।
সমুদ্রে ঢেউ ভাঙে আমাদেরই নামে,
শ্রমিকের দেহ ভেজে আমাদেরই ঘামে।
যে যেখানে লড়ে যায় আমাদেরই লড়া,
জীবনের কথা বলা গানের মহড়া যেন
সব্বার জন্যে, সব্বার জন্যে।


আমরাই কলকাতা আজ আগামীর,
আমরাই গান গাই আমির তুমির,
ইট কাঠ কংক্রীট শ্যাওলা ময়লা,
প্রতিটি নতুন গান মাসের পয়লা।
আমার জীবন থেকে উঠে আসা সুর
তোমাকে শুনিয়ে আমি যাব বহু দূর।
ফিরেও আসবো আমি তোমার সুবাসে,
থাকবো তোমার বুকে আর আসে পাশে।
আমাকে পড়লে মনে খুঁজো এইখানে,
এখানে খুঁজছি আমি জীবনের মানে।

একটু পথ তুমি এসো


একটু পথ তুমি এসো আর একটু আসি আমি,
দেখবে হটাত মানে খুঁজে পাবে আমাদের পাগলামি...।
একটু পথ তুমি এসো আর একটু আমি...।।
তুমি এসো তুমি হেঁসো যত খুশি বেশও ভাল,
গতকাল থাক একাই ধুসর আগামীটা জমকালো ।
তুমি খোঁজো আমি খুঁজই দুজনেই চোখ বুজি ,
দেখত স্পষ্ট দেখা যায় কিনা সুখের সালতামামি ।।
একটু পথ তুমি এসো আর একটু আমি ......।।
রাগ ভোলও রাগ ভুলি সব দরজা জানলা খুলি ,
বাতাস উল্টে এলো করেদিল ক্যানভাসে রঙ তুলি ।।
তুমি ছারা আমি ছারা সব ভাবনা আত্মাহারা ,
যদি ফিরে পাওয়া যায় বন্ধুতা নয় ভুল পথে হাঁটলামই ...।
একটু পথ তুমি এসো আর একটু আমি ...।।
একটু পথ তুমি এসো আর একটু আসি আমি ...।
দেখবে হটাত মানে খুঁজে পাবে আমাদের পাগলামি ...।।
একটু পথ তুমি এসো আর একটু আমি ......।।

Rangmilanti....

পারিনি আমি পারিনি....

পারিনি শেখাতে তোকে সত্যি ভাল কথা কোন গাইতে একটা সত্যি ভাল গান...।
পারিনি বোঝাতে তোকে ঈশ্বর আল্লা একই ভালোবাসার নাম...।
শুধু পারি খুব সহজে তোকে বুজিয়ে দিতে আমি দেশপ্রেমের নাম পখরান......।। 

পারিনি ঢোকাতে তোর ছোটো মনে মাথায় বড়ো হয়ে ওঠার সম্বল......।
পারিনি শেখাতে তোকে মাঝে মধ্যে দিতে একতা ছোটো গাছের গোরায় একটু জল......।
শুধু পারি খুব সহজে তোকে বুজিয়ে দিতে আমি হকার মানেই জঞ্জাল......।। 

পারিনি আমি পারিনি পারিনি পারিনি পারিনি...............।।
পারিনি পারিনি পারিনি পারিনি...............।। 

পারিনি সহজে তোকে বুজিয়ে দিতে কাদের দেশ ছিল আমেরিকা .......। 
পারিনি সহজ করে জানিয়ে দিতে কেন ভাঙা হল বার্লিনের দেওয়ালটা......। 
শুধু পারি খুব সহজে তোর মনে গেঁথে দিতে বেশী টাকা মানেই ভাল থাকা ......।।

পারিনি সহজে কেন ফিকে হয়ে যাচ্ছে গান্ধীজ......। 
পারিনি চেনাতে তোকে সে তোর বন্ধু নাকি সে তোর বাড়ির ঝি ......। 
তাই পারছিনা বোজাতে কেন গলায় দড়ি দিল চোদ্দ বছরের টুকটুকি......।। 

পারিনি আমি পারিনি পারিনি পারিনি পারিনি.........।। 
বোজাতে পারিনি পারিনি পারিনি পারিনি পারিনি.........।। 
Anjan dutta

বন্ধু তোমার


আকাশটা আজ বড়ই নীল, আজ আমায় পিছু ডেকোনা
যে রঙ তোমার চোখে সামিল,  সে চোখ ভিজিয়ে দিওনা
বন্ধু তোমার আমি তাই অন্য দাবি রেখনা  ...।।
ডেকো না............।।
বন্ধুতের হয়না পদবী, বন্ধু তুমি কেঁদোনা
বন্ধু সবুজ চিরদিন , বন্ধুতের বয়স বারে না
বন্ধু তোমার আমি তাই আত্মীয়তায় বেধনা ...।।
কেঁদো না............।।
হয়তো তোমার আনলায় থাকবে না আমার জামা
জুলবে না তোমার বারান্দায় আমার পাঞ্জাবি পাজামা
তবু মনের জানালায় অবাদ আনাগোনা ...।।
দুজনা...............।।
হটাত চায়ের সুগন্ধে, হটাত কোনও বইয়ের পাতায়
হটাত মনের আনন্দে, আপন মনে কবিতায়
হটাত খুঁজে পাওয়া সুখ, চার দেওয়ালে বেঁধো না...।।
ধরে রেখনা.........।।
আকাশ হয়ে যাবে ফ্যাঁকাসে, তবু আমাদের ঘুড়ি
উড়বে মনের আকাশে, অনন্ত ছেলেমানুসি
সেই ছেলেমানুসিটাকে ডেকো না ...।।
পিছু ডেকো না......।।
বন্ধুতের হয়না পদবী, বন্ধু তুমি কেঁদোনা
বন্ধু সবুজ চিরদিন , বন্ধুতের বয়স বারে না
বন্ধু তোমার আমি তাই আত্মীয়তায় বেধনা ...।।
কেঁদো না............।।

anjan dutta

বাড়লে বয়স সবাই মানুষ হয় কি - মহীনের ঘোড়াগুলি


বাড়লে বয়স সবাই মানুষ হয় কি - মহীনের ঘোড়াগুলি

বাড়লে বয়স সবাই মানুষ হয় কি?
শুনলে কথা মানুষ চেনা যায় কি?
চেনা সহজ নয়, চিনতে লাগে ভয়!
বলি তায় মানুষ চেনা দায়!
হায়রে বলি তায় মানুষ চেনা দায়।

হাত বাড়লেই বন্ধু পাওয়া যায় না !
বাড়ালেই হাত বন্ধু সবাই হয় না!
বেড়িয়ে অনেক পথ নিলাম এই শপথ!
আমি না শত্রু  হব তার!

হাসলে পরে রসিক সবাই হয় কি?
কান্না এলেই কান্তে পারা যায় কি?
হাসির নিচে কান্না, অনেক হল আর না!
মন খুলে হেসে যাবই তাই!
হাইরে মন খুলে হেসে যাব তাই !

আমার দক্ষিন খোলা জানলায়


আমার দক্ষিন খোলা জানলায়

মাঘের এ অন্তরঙ্গ দুপুর বেলায়
না শোনা গল্প পুরোনো মনে পড়ে যায়
এক দমকা হাওয়ায় ।।।

আমার দক্ষিন খোলা জানলায়

খোলা জানলায়
খোলা জানলায়
উদার বন্ধু বাতাস
জাগায় আমার হৃদয়
ভালোবাসায়
খোলা জানলায়
উদার বন্ধু বাতাস
জড়ায় মায়ায়
ভালো লাগায়

আমার উত্তর খোলা জানলায়
বাড়ে বয়স
যা কিছু স্মৃতি স্বত্তা
কাঁপে দারুন
বাড়ে বয়স ।।

তাই দক্ষিন খোলা জানলায়
মাঘের এই অন্তরঙ্গ দুপুর বেলায়
না শোনা গল্প পুরোনো মনে পড়ে যায়
এক দমকা হাওয়ায়

মাঘের এই একান্ত দুপুর বেলায়
যা কিছু প্রিয় ভালোলাগা মনে পড়ে যায়
এক দমকা হাওয়ায়

দক্ষিন খোলা জানলায়।।